Posts

(ইমাম মাহদী (আঃ) এর আগমন এবং গাযওয়া ই হিন্দ শুরু)

Image
আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। আমি গাযওয়া-ই-হিন্দ এবং ইসলামের জেগে উঠা সম্পর্কে স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমি আমার সত্য স্বপ্নে এই যুদ্ধ অনেক বার দেখেছি। এই যুদ্ধ পাকিস্তানের উপর আরোপিত হয় এবং আমরা আমাদের দেশ ও ইসলামকে রক্ষা করি। পৃথিবীতে ইসলামের বিরুদ্ধে এটি অত্যন্ত খারাপ একটি যুদ্ধ ছিল। এই যুদ্ধটি একমাত্র পাকিস্তানকে বাঁচানোর জন্যই ছিল না, এই যুদ্ধটি ইসলাম বাঁচানোর জন্যও ছিল। কারণ এই যুদ্ধের পূর্বে ইসলামের শক্তিশালী ২টি প্রধান দুর্গ তুর্কী ও সৌদিআরব ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এবং যেহেতু পাকিস্তান ছিল ইসলামের শেষ দুর্গ, অতএব এটা অপরিহার্য ছিল ইসলাম রক্ষার জন্য ও পাকিস্তান রক্ষার জন্য। এই যুদ্ধের পূর্বে আল্লাহ্‌ পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে আমার স্বপ্নের কথা জানান। এবং নবী মোহাম্মাদ (সঃ) তাকে আমার স্বপ্ন সম্পর্কে সাক্ষ্য দেন যে, কাসীম তার স্বপ্ন সম্পর্কে কাউকে মিথ্যা বলছে না এবং তার স্বপ্নগুলো সত্য ও তা আল্লাহ্‌ হতে আসে, এবং ঠিক তেমনই হতে যাচ্ছে, যা আল্লাহ্‌ কাসীমকে স্বপ্নের মধ্যে দেখিয়েছেন। তারপর পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ও পাকিস্তানী জনগণ আমার স্বপ্নগুলোকে আরো বিশ্বাস ক

মোহাম্মাদ কাসীম কে ???

আস্‘সালামু আলাইকুম। মোহাম্মাদ কাসীম ইবনে আব্দুল কারীম। তিনি বলেন- আমার বয়স ৪০ বছর পার হয়ে গেছে। আমি অবিবাহিত। আমি একজন সুন্নি মুসলিম। আমার বংশ কুরাইশ এবং আমি পাকিস্তানী। তার স্বপ্নগুলো সম্পর্কিত- •কেয়ামতের আলামত, •গাযওয়া-ই-হিন্দ যুদ্ধ, •বিশ্বের শান্তি, •দাজ্জাল এর আগমন, •ঈসা (আঃ), •ইয়াজুজ-মাজুজ, •শেষ বিচার দিবস। গত ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ (সঃ) তার স্বপ্নের মধ্যে আসছেন। এখনো আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ (সঃ) নিয়মিত ও অবিরতভাবে তার স্বপ্নের মধ্যে আসেন। এতদূর আল্লাহ্‌ তার স্বপ্নগুলোর মধ্যে আসেন ৫০০ বারেরও বেশি বার এবং মোহাম্মাদ (সঃ) তার স্বপ্নগুলোর মধ্যে আসেন ৩০০ বারেরও বেশি বার। আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ (সঃ) তাকে আদেশ করেছেন- তার স্বপ্নগুলো অন্যদের সাথে বলতে এবং তাই তিনি তার এইসব স্বপ্নগুলো প্রচার করছেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের স্বপ্নে আল্লাহ্‌ তাকে বলেন- কাসীম, তুমি মোহাম্মাদ (সঃ) এর শেষ উম্মত হিসেবে এই পৃথিবীতে মারা যাবে। তার মানে হল, তার মৃত্যুর পর এই পৃথিবীতে আর কোন মোসলমান অবশিষ্ট থাকবে না, কিন্তু শুধু খারাপ মানুষ থাকবে এবং ত

(ইমাম মাহদী (আঃ) এর কালো পতাকা নয়, কালো মান উদীয়মান হবে)

Image
● নবী মোহাম্মাদ (সঃ) উল্লেখ করেছেনঃ ﺛُﻢَّ ﺗَﻄْﻠُﻊُ ﺍﻟﺮَّﺍﻳَﺎﺕُ ﺍﻟﺴُّﻮﺩُ ﻣِﻦْ ﻗِﺒَﻞِ ﺍﻟْﻤَﺸْﺮِﻕِ ﻓَﻴَﻘْﺘُﻠُﻮﻧَﻜُﻢْ ﻗَﺘْﻼً ﻟَﻢْ ﻳُﻘْﺘَﻠْﻪُ ﻗَﻮْﻡٌ = তারপর, কালো মান পূর্ব থেকে উত্থিত হবে। তারা তোমাদের সাথে এমন একটি উপায়ে যুদ্ধ করবে যে, পূর্ববর্তী জাতির দ্বারা কখনও করা হয়নি। [সুনানে ইবনে মাজাহঃ ৪০৮৪ | মারফু | সহীহ] ● সেখানে ২টি গুরুত্বপূর্ণ শব্দভাণ্ডার রয়েছেঃ “আর-রায়াত” এবং “তাথলূ”। যদিও আর-রায়াত এর অর্থ হতে পারে “পতাকা” কিন্তু তার মানে শুধুমাত্র পতাকা এতেই সীমাবদ্ধ নয়। আরবীতে, রায়াত (বহুবচনঃ রায়াহ) মানে- ব্যানার, নিশান, বা যাহা কিছুই সামরিক (চাক্ষুষ) সনাক্তকরণ হিসাবে ব্যবহৃত মান। মূলত ﺭَﺃْﻳَﺔ (রায়া), একটি বিশেষ্য প্রতিশব্দ যাহা ﺭَﺃْﻱ (রায়া, “দৃশ্য, উপলব্ধি”) থেকে উদ্ভূত। এবং এটি ঐতিহাসিকভাবে সুপরিচিত যে, শব্দ “আর-রায়াত” (চাক্ষুষ) সনাক্তকরণের উদ্দেশ্যের জন্য। ● অ ধিকন্তু, নিশ্চিতভাবে ﺗﻄﻠﻊ তাথলূ (মানেঃ উদীয়মান)। আরবি ভাষায় একটি ক্রিয়া যা সাধারণভাবে পতাকা নামেও ব্যবহৃত হয় না। যাহোক, এটি কোন কিছু নির্দিষ্ট করে যা সূর্য এবং চাঁদের মত আকাশে উদীয়মান হয়। এবং শূন্যে ভাস

(মোহাম্মাদ কাসীম বিতরণকারী)

আস্ ‘ সালামু আলাইকুম । আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। এটা কাসীমের ছোট একটি স্বপ্ন। আমি দেখেছি, আমি কিভাবে অন্যান্য লোকদের কাছে খাদ্য বিতরণ করেছি। আমি সবাইকে খাবার বিতরণ শেষ করেছিলাম । এবং নিজেদেরকে পূর্ণ করতে তাদের কাছে যথেষ্ট খাবার ছিল। যখন আমি দেখলাম, কতটা খাবার আমার কাছে বাকি ছিল ? সেখানে অনেক বাকি ছিল। তারপর মোহাম্মাদ (সঃ) আমাকে বললেন- কাসীম, আরও খাদ্য বিতরণ কর। আমি চারপাশে তাকালাম এবং সবাইকে সন্তুষ্ট এবং পূর্ণ লাগছিল। তারপর আমি আরও খাবার বিতরণ করা শুরু করলাম এবং মানুষ অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়েছিল। তারা আমাকে বলছিল- কাসীম, আমরা সন্তুষ্ট এবং আমাদের পেট ভরে গিয়েছে। আমি বিতরণ অব্যাহত রাখলাম । এবং আমি দেখেছি কিভাবে এখনও খাবার বাকি ছিল। তারপর আমি কী নিজেকে বিশ্রামে রাখা উচিত নয় কি না ভাবছিলাম। তারপর আমি এমন কিছু নিয়ে ভাবি যা আমাকে খারাপ মনে করেছে। আমি ভাবি, যদি মোহাম্মাদ (সঃ) অন্য কারো স্বপ্নে আসেন তবে কী হবে ? তাকে বলে যে- যাও এবং কাসীমকে বল যে, মোহাম্মাদ (সঃ) আরও খাদ্য বিতরণ করতে বলেছেন। এমন সময় আসবে আমি কখনও চাই না, যেখানে মোহাম্মাদ (সঃ) কেবল আমাকে উপলব্ধি কর

(ক্ষুধার্ত এবং মুক্তির পথ)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী মোহাম্মাদ কাসীম একটি স্বপ্ন দেখেছিলেন, এই স্বপ্নে আমরা একটি বিশাল বিল্ডিংয়ের মধ্যে ছিলাম এবং যারা ভবনে দৌড়ে এসেছিল, এমন একটি ব্যবস্থা তৈরি করেছিল যা কাউকে পালিয়ে যেতে বাধা দেয়। আমি এই ব্যবস্থায় খুব দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ছিলাম এবং পালিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমি বের হওয়ার কোন উপায় খুজে পেলাম না। তারপর এক স্বপ্নের মধ্যে আল্লাহ্‌ আমাকে বললেন, সেখানে বের হওয়ার একটি পথ আছে, এটার অনুসন্ধান কর এবং আমি তোমাকে সাহায্য করব। আমি অবিলম্বে অনুসন্ধান করা শুরু করলাম এবং আমি কয়েকজন লোকের সাথে দেখা করলাম। আমি তাদেরকে বলেছিলাম, আল্লাহ্‌ আমাকে বলেছিলেন এই ব্যবস্থা থেকে বের হওয়ার একটি উপায় আছে। আসুন, চলুন যাই এবং এটাকে খুজি। কিন্তু তারা বলল, তুমি কি পাগল ? কেউই এই ভবন থেকে পালিয়ে যেতে পারেনি এবং এমনকি যদি তারা করেও, আমাদের কোন সূত্র নেই, কিভাবে ? তাই আপনার সময় নষ্ট করবেন না এবং আমাদের সময় নষ্ট করবেন না। কেন আপনি বাকি সবার মতই এই বিল্ডিংয়ের মধ্যে বসবাস করছেন না ? আমি আমার মনের মধ্যে বললাম, আপনি ক্রীতদাসের মত জীবিত থাক

(প্রেসিডেন্ট এরদোগানের মৃত্যু ও তুর্কীতে ধ্বংস এবং ৩য় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৭ সালের ৩ মার্চের স্বপ্নে আমি দেখি যে, তুর্কী অধঃপতিত হয় ও তুর্কীতে ধ্বংস শুরু হয়। তারপর ইসরায়েল সত্যিই সক্রিয় হয়ে উঠে। ইসরায়েল ফিলিস্তিন এলাকায় তার অপারেশন বৃদ্ধি করে, এবং এতে দাজ্জালের জন্য একটি দুর্গ নির্মাণ করে। এবং মুসলমানরা প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। ইসরায়েল অন্যান্য কিছু দলের সঙ্গে জোট গঠন করে এবং তাছাড়াও সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। আমেরিকা সম্পূর্ণ ভাবে ইসরায়েলকে সমর্থন করে এবং তাদের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে। যখন রাশিয়া এই বেপারে জানতে পারল, তখন তারাও এইসব এলাকায় অন্যান্য দলের সাথে জোট গঠন করে। তারপর হঠাৎ করে আমেরিকা প্রকাশ্যে লাফ দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে আশে, এবং ইসরায়েল ও অন্যান্য জোটের সাথে সাক্ষাৎ করে। এবং রাশিয়ার দলের সাথে যুদ্ধ শুরু করে। এসব দেখার পর রাশিয়াও লাফ দেয় এবং তার মিত্ররা সমর্থন করে। এবং এই ভাবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এবং যুদ্ধের ময়দান হয় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, যার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে খারাপ ধ্বংস শুরু হয় ও এই যুদ্ধ বাড়তে থাকে। আমেরিকা, রাশিয়া ও তাদের মিত্রদের এই যুদ্ধের কারণে বৃ

(আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মাদ (সঃ) বর্ণনায় মোহাম্মাদ কাসীম)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। এই হচ্ছে মোহাম্মাদ কাসীমের বর্ণনায় আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মাদ (সঃ)। মোহাম্মাদ কাসীম আল্লাহ্‌র নবী মোহাম্মাদ (সঃ) এর সাথে ৩০০ বারেরও বেশি বার সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি বলেন, আমি আপনাকে বলতে পারব না মোহাম্মাদ (সঃ) এর চেহেরা দেখতে কেমন। কারণ যখন আমি তার কাছাকাছি যাই, আমার মাথা শ্রদ্ধায় অবনত থাকে এবং আমাদের নামাজের মত আমার দৃষ্টি থাকে। আরেকটি কারণ হচ্ছে, তার মুখ থেকে সবসময় আলোর নির্গমন হয়। যার কারণে তার মুখের বৈশিষ্ট্য বুঝতে পারাটা কঠিন। মোহাম্মাদ (সঃ) এর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (প্রায়)। তার আছে অত্যন্ত সুদর্শন দেহ। তিনি খুব সুন্দরভাবে ও সহজে পৃথিবীতে হাঁটেন। তার মাথা কাপড় দিয়ে ঢাকা এবং মোহাম্মাদ (সঃ) এর দেহ থেকে সাদা নূর বেরিয়ে আসে। আমার পুরো শরীর সাক্ষী যে, এই হচ্ছে আল্লাহ্‌র নবী মোহাম্মাদ (সঃ)। এবং যখন আমি তার সাথে হাত মিলিয়ে অভিবাদন করি তখন আমার হাত অনুভব করে যে, এই হচ্ছে রসূলুল্লাহ (সঃ) এর হাত। এবং যখন আমি তার সাথে আলিঙ্গন করি তখন আমার দেহ সাক্ষ্য দেয় যে, এই হচ্ছে রসূলুল্লাহ (সঃ) এর উষ্ণ দেহ। এবং আমি সত্যিই খুশি ও অধীর অনভুত

(মোসলমানদেরকে অবৈধ হত্যা এবং আল্লাহ্‌র নূর)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৫ সালের ২২ আগস্টের স্বপ্নে কাসীম দেখেছিলেন যে, সেখানে সর্বত্র ছিল চরম বিশৃঙ্খলা এবং অশান্তি। এবং সকল মোসলমানেরা তাদের নিজেদের স্বার্থ নিয়ে ব্যস্ত ছিল। তারপর আমি একটি জায়গায় পৌঁছাই যেখানে দুষ্ট বাহিনীরা একটি পরিকল্পনা অংকন করছে। বলছিল, কিভাবে মোসলমানদেরকে তাদের জীবনের সংগে দখল করা যায়। তারা তাদের নিজেদেরকে রক্ষা করতে অক্ষম হবে এবং আমরা তাদের প্রত্যেককেই ধ্বংস করব এবং এটা করে বিশ্বকে দেখাব যে, আমরা এটা করছি শান্তির জন্য। তারপর তারা একের পর এক ক্ষমতাশালী মেশিন তৈরি করা শুরু করল। আমি ভাবছিলাম, কিভাবে ? কারো পক্ষে এই শক্তিশালী এবং বিপজ্জনক মেশিনগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সম্ভব নয়। যখন তারা মেশিনগুলোর কাজ সম্পূর্ণ সমাপ্ত করল, আমি ফিরে গেলাম। মেশিনগুলো উড়ে আকাশের উচুতে যায় এবং তারপর সেই মেশিনগুলো একে অপরকে গুলি ছোড়তে শুরু করে এবং আমরা মোসলমানরা মধ্যে আটকা পরে যাই এবং আমাদের সকলের ঘরবাড়ি এবং ব্যবসায়-বাণিজ্য সেখানে ছিল। এবং সেখানে একটি বিশাল প্রাচীর ছিল। যে, কী ঘটছে তা দেখা থেকে দূরে রাখতে বাকি বিশ্বকে বাধা দেওয়া। অতএব তারা বা