Posts

Showing posts from August, 2017

(ক্ষুধার্ত এবং মুক্তির পথ)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী মোহাম্মাদ কাসীম একটি স্বপ্ন দেখেছিলেন, এই স্বপ্নে আমরা একটি বিশাল বিল্ডিংয়ের মধ্যে ছিলাম এবং যারা ভবনে দৌড়ে এসেছিল, এমন একটি ব্যবস্থা তৈরি করেছিল যা কাউকে পালিয়ে যেতে বাধা দেয়। আমি এই ব্যবস্থায় খুব দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ছিলাম এবং পালিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমি বের হওয়ার কোন উপায় খুজে পেলাম না। তারপর এক স্বপ্নের মধ্যে আল্লাহ্‌ আমাকে বললেন, সেখানে বের হওয়ার একটি পথ আছে, এটার অনুসন্ধান কর এবং আমি তোমাকে সাহায্য করব। আমি অবিলম্বে অনুসন্ধান করা শুরু করলাম এবং আমি কয়েকজন লোকের সাথে দেখা করলাম। আমি তাদেরকে বলেছিলাম, আল্লাহ্‌ আমাকে বলেছিলেন এই ব্যবস্থা থেকে বের হওয়ার একটি উপায় আছে। আসুন, চলুন যাই এবং এটাকে খুজি। কিন্তু তারা বলল, তুমি কি পাগল ? কেউই এই ভবন থেকে পালিয়ে যেতে পারেনি এবং এমনকি যদি তারা করেও, আমাদের কোন সূত্র নেই, কিভাবে ? তাই আপনার সময় নষ্ট করবেন না এবং আমাদের সময় নষ্ট করবেন না। কেন আপনি বাকি সবার মতই এই বিল্ডিংয়ের মধ্যে বসবাস করছেন না ? আমি আমার মনের মধ্যে বললাম, আপনি ক্রীতদাসের মত জীবিত থাক

(প্রেসিডেন্ট এরদোগানের মৃত্যু ও তুর্কীতে ধ্বংস এবং ৩য় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৭ সালের ৩ মার্চের স্বপ্নে আমি দেখি যে, তুর্কী অধঃপতিত হয় ও তুর্কীতে ধ্বংস শুরু হয়। তারপর ইসরায়েল সত্যিই সক্রিয় হয়ে উঠে। ইসরায়েল ফিলিস্তিন এলাকায় তার অপারেশন বৃদ্ধি করে, এবং এতে দাজ্জালের জন্য একটি দুর্গ নির্মাণ করে। এবং মুসলমানরা প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। ইসরায়েল অন্যান্য কিছু দলের সঙ্গে জোট গঠন করে এবং তাছাড়াও সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। আমেরিকা সম্পূর্ণ ভাবে ইসরায়েলকে সমর্থন করে এবং তাদের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে। যখন রাশিয়া এই বেপারে জানতে পারল, তখন তারাও এইসব এলাকায় অন্যান্য দলের সাথে জোট গঠন করে। তারপর হঠাৎ করে আমেরিকা প্রকাশ্যে লাফ দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে আশে, এবং ইসরায়েল ও অন্যান্য জোটের সাথে সাক্ষাৎ করে। এবং রাশিয়ার দলের সাথে যুদ্ধ শুরু করে। এসব দেখার পর রাশিয়াও লাফ দেয় এবং তার মিত্ররা সমর্থন করে। এবং এই ভাবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এবং যুদ্ধের ময়দান হয় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, যার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে খারাপ ধ্বংস শুরু হয় ও এই যুদ্ধ বাড়তে থাকে। আমেরিকা, রাশিয়া ও তাদের মিত্রদের এই যুদ্ধের কারণে বৃ

(আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মাদ (সঃ) বর্ণনায় মোহাম্মাদ কাসীম)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। এই হচ্ছে মোহাম্মাদ কাসীমের বর্ণনায় আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মাদ (সঃ)। মোহাম্মাদ কাসীম আল্লাহ্‌র নবী মোহাম্মাদ (সঃ) এর সাথে ৩০০ বারেরও বেশি বার সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি বলেন, আমি আপনাকে বলতে পারব না মোহাম্মাদ (সঃ) এর চেহেরা দেখতে কেমন। কারণ যখন আমি তার কাছাকাছি যাই, আমার মাথা শ্রদ্ধায় অবনত থাকে এবং আমাদের নামাজের মত আমার দৃষ্টি থাকে। আরেকটি কারণ হচ্ছে, তার মুখ থেকে সবসময় আলোর নির্গমন হয়। যার কারণে তার মুখের বৈশিষ্ট্য বুঝতে পারাটা কঠিন। মোহাম্মাদ (সঃ) এর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (প্রায়)। তার আছে অত্যন্ত সুদর্শন দেহ। তিনি খুব সুন্দরভাবে ও সহজে পৃথিবীতে হাঁটেন। তার মাথা কাপড় দিয়ে ঢাকা এবং মোহাম্মাদ (সঃ) এর দেহ থেকে সাদা নূর বেরিয়ে আসে। আমার পুরো শরীর সাক্ষী যে, এই হচ্ছে আল্লাহ্‌র নবী মোহাম্মাদ (সঃ)। এবং যখন আমি তার সাথে হাত মিলিয়ে অভিবাদন করি তখন আমার হাত অনুভব করে যে, এই হচ্ছে রসূলুল্লাহ (সঃ) এর হাত। এবং যখন আমি তার সাথে আলিঙ্গন করি তখন আমার দেহ সাক্ষ্য দেয় যে, এই হচ্ছে রসূলুল্লাহ (সঃ) এর উষ্ণ দেহ। এবং আমি সত্যিই খুশি ও অধীর অনভুত

(মোসলমানদেরকে অবৈধ হত্যা এবং আল্লাহ্‌র নূর)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৫ সালের ২২ আগস্টের স্বপ্নে কাসীম দেখেছিলেন যে, সেখানে সর্বত্র ছিল চরম বিশৃঙ্খলা এবং অশান্তি। এবং সকল মোসলমানেরা তাদের নিজেদের স্বার্থ নিয়ে ব্যস্ত ছিল। তারপর আমি একটি জায়গায় পৌঁছাই যেখানে দুষ্ট বাহিনীরা একটি পরিকল্পনা অংকন করছে। বলছিল, কিভাবে মোসলমানদেরকে তাদের জীবনের সংগে দখল করা যায়। তারা তাদের নিজেদেরকে রক্ষা করতে অক্ষম হবে এবং আমরা তাদের প্রত্যেককেই ধ্বংস করব এবং এটা করে বিশ্বকে দেখাব যে, আমরা এটা করছি শান্তির জন্য। তারপর তারা একের পর এক ক্ষমতাশালী মেশিন তৈরি করা শুরু করল। আমি ভাবছিলাম, কিভাবে ? কারো পক্ষে এই শক্তিশালী এবং বিপজ্জনক মেশিনগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সম্ভব নয়। যখন তারা মেশিনগুলোর কাজ সম্পূর্ণ সমাপ্ত করল, আমি ফিরে গেলাম। মেশিনগুলো উড়ে আকাশের উচুতে যায় এবং তারপর সেই মেশিনগুলো একে অপরকে গুলি ছোড়তে শুরু করে এবং আমরা মোসলমানরা মধ্যে আটকা পরে যাই এবং আমাদের সকলের ঘরবাড়ি এবং ব্যবসায়-বাণিজ্য সেখানে ছিল। এবং সেখানে একটি বিশাল প্রাচীর ছিল। যে, কী ঘটছে তা দেখা থেকে দূরে রাখতে বাকি বিশ্বকে বাধা দেওয়া। অতএব তারা বা

(মোহাম্মাদ (সঃ) মোহাম্মাদ কাসীমকে কী আদেশ করলেন?)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর আমি একটি স্বপ্ন দেখি, রাতের অন্ধকারের মধ্যে আমি কোথাও যাচ্ছিলাম এবং আমি জানি না আমাকে কোথায় যেতে হবে। আমি হাঁটছিলাম, আমি দেখলাম, খোলা আকাশের নিচে মোহাম্মাদ (সঃ) একটি বিছানায় শুয়ে আছেন। আমি তার কাছে দৌড়ে গেলাম এবং বিছানায় বসার পর আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, কেন আপনি এখানে শুয়ে আছেন ? কেন আপনি আপনার বাড়িতে ঘুমাচ্ছেন না ? তাই মোহাম্মাদ (সঃ) বলেন- ছেলে, কোন বাড়ি ? যে বাড়ি আমি বানিয়ে ছিলাম তা কিছু লোক দখল করে নিয়েছে। এবং সেই লোকগুলো, যারা আমার বাড়িতে আছে, তারা দলে দলে পালাচ্ছে। এবং যারা আমার বাড়ির উপরে আছে, তারা এটি মারাত্মকভাবে ক্ষতি করছে। এই সময় আমি আমার জীবনের প্রথম বার মোহাম্মাদ (সঃ) এর চোখের দিকে তাকালাম। যখন আমার চোখ মোহাম্মাদ (সঃ) এর চোখের দিকে তাকাল, তখন তারা স্থায়ী হয়ে গেল। এবং আমি দূরে তাকাতে পারিনি। আমি অনুভব করি, মোহাম্মাদ (সঃ) এর চোখকে আল্লাহ্‌ তার সকল নূর দিয়ে পূর্ণ করে দিয়েছেন। এটা ছিল আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য মুহূর্ত। আমি দেখলাম, মোহাম্মাদ (সঃ) এর চোখ ভিজা ছিল। মোহাম্মাদ (সঃ) আমাকে বলে

(জিবরাঈল (আঃ) এবং জান্নাত)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। এই স্বপ্নে আমি আমার ঘরের ছাঁদে বসেছিলাম ও আল্লাহ্‌র সাথে কথা বলছিলাম। আমি বললাম, ও আল্লাহ্‌, আমাকে মোহাম্মাদ (সঃ) এর পথে হাটার অনুমতি দাও এবং আমাকে তোমার করুণার বাগানগুলো দেখার অনুমতি দাও। তারপর আল্লাহ্‌ বললেন যে, ঠিক আছে কাসীম। তোমার বাড়ির সামনে একটি পরিষ্কার জায়গায় আমি জিবরাঈল (আঃ) কে পাঠাচ্ছি এবং তিনি তোমাকে ঐ জায়গায় নিয়ে যাবেন যেখানে তুমি মোহাম্মাদ (সঃ) এর পথে হেটে যেতে সক্ষম হবে এবং সেখান থেকে তুমি আমার রহমত ও করুণার বাগানগুলোতে পৌঁছতে পারবে। আমি সত্যিই খুব খুশী হয়ে উঠি এবং আমার ভাইয়ের কাছে যাই ও তাঁকে বলি যে, আল্লাহ্‌ এই মুহূর্তে আমার কাছে জিবরাঈল (আঃ) কে পাঠাচ্ছেন। যখন আমার ভাই এই কথা শুনে সে বলে, কাসীম কী বলছ ? কেন আল্লাহ্‌ জিবরাঈল (আঃ) কে পাঠাবেন ? তিনি আমার কথা শুনেন নি, তাই আমি আমার বাড়ি ত্যাগ করি। তারপর বাগানের মধ্যে আমি দেখি, ভূমি থেকে একটি আলো আসছে। আমার ভাই আমাকে দেখছিল ও চিন্তা করছিল কাসীমের কী হয়েছে। একই সময়ে আমি দেখি জিবরাঈল (আঃ) আকাশ থেকে আসছেন। তার ডানাগুলো বিশুদ্ধ রূপে সাদা ছিল ও তা থেকে আলো নির্গম

(মোহাম্মাদ কাসীম মদীনা এবং মক্কায়)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৫ সালের ৭ জুনের স্বপ্নে আমি দেখি, আমার বাড়িতে নির্মাণ কাজ চলছিল। মোহাম্মাদ (সঃ) এবং আমি, আমার বাড়ির সম্মুখে দাঁড়িয়ে ছিলাম। তিনি আমাকে বললেন- কাসীম, যখন তোমার বাড়ি সম্পূর্ণ হবে, আমি তোমাকে ডাকব মদীনাতে আসতে। আমি তোমার সাথে সেখানে সাক্ষাৎ করব। তখন আমি তোমাকে আদেশ করব মক্কায় যেতে এবং আল্লাহ্‌র কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে। এবং তারপর তোমাকে মোসলমান উম্মতদেরকে সাহায্য করতে হবে। আমি বললাম, হ্যাঁ, আপনি আমাকে যা কিছুই করতে বলবেন, আমি তা ই করব। তারপর আমি নিজেকে একটি বিশাল মসজিদে দেখি, সাথে ছিল খুব ক্ষুদ্র পরিমাণ আলো। এরইমধ্যে মসজিদের ইমাম নামাজ শুরু করেছেন এবং আমি তাদের সাথে যোগদান করি। যখন আমরা নামাজ শেষ করলাম, অল্প কিছু লোক আমার দিকে তাকিয়ে ছিল এবং আমাকে বলল, আমরা পরিষ্কারভাবে দেখতে পাচ্ছি, একটি আলো আপনার কাছ থেকে আসছে। আমি উত্তরে বললাম, সুতরাং কি ? তারা আমাকে বলল যে, আপনি কি দেখতে পারেন যে, আমরা অন্ধকারের মধ্যে বসবাস করছি। এবং সেই অন্ধকার প্রতিদিনই অবিরতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনুগ্রহ করে আমাদেরকে সাহায্য করুন। আপনার একটি আলো আছে, আ

-:আমাদের লিংক সমূহ:-

https://www.facebook.com/MyDDreams/ https://www.youtube.com/c/MuhammadQasimBangla https://www.youtube.com/channel/UCybYujh4WdACDY8D_nj2oEg https://www.youtube.com/channel/UCYDMYW8tfsmzi77c_0AM9Qg https://www.facebook.com/Muhammad.Qasim.Bangla.3/ https://www.youtube.com/channel/UCRyDiBTB7BTMXlKRQmZEJDw https://muhammadqasimbangla.wordpress.com/

(মসজিদে নববী এবং স্বর্ণের কাগজপত্র)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৭ সালের ৫ মার্চের একটি স্বপ্নে, আমি নিজেকে মসজিদে নববীতে বসে থাকতে দেখি। এবং আমার খুবই ভাল ও শান্তিপূর্ণ অনুভব হচ্ছিল। কারণ আমি একটি বিশুদ্ধ মসজিদে আছি, যা মসজিদে নববী। এবং তারপর মোহাম্মাদ (সঃ) আসেন ও আমার সামনে বসেন। মোহাম্মাদ (সঃ) এর হাতে ৪ টি বড় আকারের স্বর্ণের কাগজপত্র ছিল। মোহাম্মাদ (সঃ) অত্যন্ত খুশীর সাথে বললেন- কাসীম, আবারো আমার জাতীর কাছে আমার এই বার্তা পৌঁছে দাও, তোমাদের মধ্যে যে তোমাকে সমর্থন করবে, সে এমনই একটি ব্যক্তি, যে আমাকে সমর্থন করে। এবং সে অবশ্যই বিচার দিবসে আমার সাথে থাকবে। এবং কাসীম, এই বার্তাটিও পৌঁছে দাও তাদের কাছে, সেই সকল লোক যারা তোমার সাথে আছে- তাদের এই চিন্তা করা উচিৎ নয় যে, এই কাজ ভাল কাজ হিসেবে লিখা হচ্ছে কি না। এবং তাদের এই চিন্তা করা উচিৎ নয় যে, কোন ব্যাপারে কী কাজ ও এটার কোন মানে হল। এমন কি যদি কেউ খুবই ছোট একটি কাজ করে, আল্লাহ্‌ অবশ্যই এটা নষ্ট করে দিবেন না এবং আল্লাহ্‌ সেই কাজকে অনেক গুণ লিখেছেন। তারা যে কাজ করছে এটা কোন সাধারণ কাজ নয়। এবং তাদের এটা মনে করা উচিৎ নয়, যে আমি তাদের নাম

(কঠিন ঈমানী পরীক্ষা এবং অলৌকিক শহর ভ্রমণ)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারীর স্বপ্নে মোহাম্মাদ কাসীম নিজেকে খুব দীর্ঘ এবং ক্লান্তিকর ভ্রমণের সমাপ্তি করতে দেখেছিলেন। এবং তারপর আমি এমন একটি জায়গায় পৌঁছেছিলাম, যেখানে আমি লম্বা বিল্ডিংগুলো দেখেছিলাম এবং আমি একটি ছাদে চড়েছিলাম। এবং নিজেকে বলেছিলাম যে, আমি এই ছাদের কিনারা দিয়ে দৌড়াব, তারপর আমি আল্লাহর রহমতে বায়ু দিয়ে চলব। তাই আমি সবকিছু পরিষ্কার ছিল কি না দেখতে চারপাশে দেখলাম। কিন্তু আমি যখন আকাশের দিকে তাকালাম তখন আমি জানতে পারলাম যে, কিছু বাহিনী একটি জাল ছড়িয়েছে যে কাউকে উড়তে বাধা দেয়ার জন্য। সত্যিই আমাকে নিরুৎসাহিত করা। আমি নিজে ভাবি যে, আমি এখন কি করব ? যদি আমি এই বিল্ডিংয়ের প্রান্ত অতিক্রম করি, তাহলে আমি উড়ে যেতে পারবো না। আমি উপরের নেটের কারণে সম্ভবত নিচে পড়ে যাব। তারপর আমি নিজেকে বলেছিলাম যে- না কাসীম, আল্লাহ আমাকে বলেছিলেন যে, তিনি আমাকে রক্ষা করবেন এবং তিনি আমাকে ব্যর্থ করতে দেবেন না। আমার কাছে অন্য কোন বিকল্প ছিল না, এই লাফ দেওয়া এবং আল্লাহ্‌র উপরে আমার সম্পূর্ণ আস্থা রাখা ছাড়া। অন্যথায় আমি সফল হতে পা

(মোসলমানদের একতা এবং বিশ্ব শান্তির সুসংবাদ)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। মোহাম্মাদ কাসীমের স্বপ্ন থেকে আল্লাহ্‌ আমাদেরকে বিশ্ব শান্তির সুসংবাদ দিচ্ছেন। মোহাম্মাদ কাসীমের প্রতি আল্লাহ্‌র প্রথম হুকুম হল, বিশ্বে এই খুশীর সংবাদ প্রচার করা। এই হল যে, উম্মতরা সচেতন ভাবে এবং দ্রুত কাজ করবে। কেন আপনি দেখেন না যে, সমগ্র বিশ্ব মোসলমানদেরকে তাদের শত্রু হিসেবে নিয়ে যাবে এবং আমাদেরকে একের পর এক হত্যা করবে। ও মোহাম্মাদ (সঃ) এর উম্মত, আসুন এবার জেগে উঠি এবং একতা বদ্ধ হয়ে দাড়াই এবং আল্লাহ্‌ প্রদত্ত এই প্রতিশ্রুতিগুলো ছড়িয়ে দেই। মোহাম্মাদ কাসীম স্বীকার করেন যে, এটি তার কঠোর পরিশ্রম হবে। কিন্তু তিনি স্বপ্ন দেখেন যে, যখন আমরা একটি দলের আকারে কাজ করব, তখন পুরো পৃথিবী আমাদের কথা শুনবে। এই হচ্ছে মোহাম্মাদ কাসীমের স্বপ্ন, আমি কোথাও হাঁটছিলাম এবং আমি জানি যে, আমার গন্তব্য হল শান্তির যুগ। এবং একজন ব্যক্তি আমার সাথে মিলিত হন এবং আমরা একই গন্তব্যের সামনে ছিলাম। যদিও তিনি ভূল পথে চলছেন, আমি কিছুই বলিনি বা তাকে বাধ্য করিনি। কিন্তু আমি তাকে ইঙ্গিত করেছিলাম যে, আপনি ভূল পথে যাচ্ছেন। যাইহোক, অন্য ব্যক্তিটি লক্ষ্য করল এবং

(মোহাম্মাদ কাসীমের প্রথম রহমানী স্বপ্ন)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ৪ বা ৫ বছর বয়সে প্রথম এই রহমানী স্বপ্ন দেখা শুরু হয়। ৫ বছর বয়সে আমি স্কুলে যাওয়া শুরু করি। এবং যখন আমি প্রথম স্বপ্ন দেখি তখন স্কুলে যাওয়া শুরু করিনি। তাই আমি ধারণা করেছি ৪ বা ৫ বছর বয়সে প্রথম আমি রহমানী স্বপ্নটা দেখি। ছোটবেলায় গ্যাস বেলুনের প্রতি আমার অনেক আগ্রহ ছিল। এবং আমি সেগুলো কিনতাম ও আকাশে ছেড়ে দিতাম। এই স্বপ্নে আমি বাড়িতে ছিলাম এবং বড় ভাই জাবেদ বাহির থেকে এসে আমাকে বলল, বেলুনওয়ালা এসেছে সে চলে যাওয়ার আগে তুমি তোমার বেলুন কিন, না হলে তুমি কান্নাকাটি শুরু করবা। আমি আম্মার কাছ থেকে টাকা নিয়ে বাহিরে গেলাম এবং বেলুনওয়ালাকে একটা গ্যাস বেলুন দিতে বললাম। বেলুনে গ্যাস ভরার সময় বেলুনওয়ালা আমাকে বলল- কাসীম, তুমিকি জান ? তোমাদের বাড়ির ছাঁদে একটি সিঁড়ি আছে যা সরাসরি আকাশে চলে যাচ্ছে। আমি খুব অবাক হলাম এবং একটু উত্তেজনা অনুভব করলাম, কারণ আমি জানতে চাইতাম যে, বেলুনগুলো হাত থেকে ছেড়ে দেওয়ার পর আকাশে কোথায় যায় ? এইটা দেখার জন্য আমি দৌঁড়াইয়া আমাদের ঘড়ের ছাঁদে গেলাম, আমি এতবেশি উত্তেজিত ছিলাম যে, আমি বেলুন নিতে ভুলে গেলাম। আমি যখ

(ইয়াজুজ-মাজুজ এবং জুলকারনাইন)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। আমি স্বপ্ন দেখেছি ইয়াজুজ এবং মাজুজ সম্পর্কে। আমি এখন এই স্বপ্নগুলো আপনাদেরকে বলছি। ইয়াজুজ মাজুজ ২ রঙের, একটি কালো ও অপরটি সাদা। উভয় একই রকমের, তাদের রঙ্গে শুধু পার্থক্য আছে। ইয়াজুজ মাজুজ ভিন্ন ধরণের বড় গরিলার মত। যখন তারা বাইরে আসতে শুরু করবে তখন তারা আর থামবে না এবং তাদের মধ্যে মানুষের প্রতি একটি ভিন্ন ধরণের রাগ আছে। কারণ মানুষের জন্য তারা শত শত বছর যাবৎ বন্দী হয়ে ছিল। এই কারণে তারা মানুষের কাছ থেকে প্রতিশোধ নিবে। ইয়াজুজ মাজুজ পৃথিবীর ভিতরে একটি বিশাল হলে বসবাস করে এবং এই হলে যাওয়ার জন্য একটি বড় গুহা আছে। এই ছবিটাকে দেখুন, এইটা একটা উদাহরণ। এইটার মত ঐটা অনেক বড় একটি গুহা এবং এইটার ভিতর থেকে একটি দীর্ঘ পথ পৃথিবীর সম্মুখে এসেছে। এই পথগুলো ছোট গুহার মত। কিন্তু ইয়াজুজ মাজুজ খুব সহজেই এই পথটি দিয়ে গুহা থেকে আসা যাওয়া করতে পারত। হলের ছাঁদ খুব উঁচু ছিল এবং ইয়াজুজ মাজুজ এটা আরোহণ করতে অক্ষম। ছাঁদের ছোট ছোট গুহার মাধ্যমে আলো বাতাস আসত। ইয়াজুজ মাজুজ যখন হলের মধ্যে তখন তারা বুঝতে পারেনাই যে, হলের গুহায় বা প্রধান গুহার মুখে কী হচ

(উম্মতের প্রতি মোহাম্মাদ (সঃ) এর বার্তা)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৫ সালের ৯ অক্টোবরে মোহাম্মাদ (সঃ) ৩ বার স্বপ্নে আসেন। আমি মোহাম্মাদ (সঃ) কে একই রাতে ৩ বার আমার স্বপ্নে আসতে দেখি। একবার আমি দেখি যে, মোহাম্মাদ (সঃ) চিন্তিত ছিলেন এবং এখানে হাঁটছিলেন এবং চিন্তা করছেন। এবং মোহাম্মাদ (সঃ) আমাকে অত্যন্ত আগ্রহের সাথে বলেন যে, কাসীম এই বার্তা সমগ্র উম্মতের কাছে পৌঁছে দাও। মোহাম্মাদ (সঃ) বললেন- কাসীম, যে কেহ তোমার সাথে থাকল, সে এমনই একটি ব্যক্তি যে আমার সাথে থাকল এবং যে কেহ তোমাকে সমর্থন করল, সে এমনই একটি ব্যক্তি যে আমাকে সমর্থন করল এবং বিচারের দিনে সে অবশ্যই আমার সাথে থাকবে। এবং অন্য ২ টি স্বপ্ন একই রকমের ছিল। এই স্বপ্নটি আমি ২০১৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে দেখেছিলাম, এই স্বপ্নে এটা ছিল দিনের বেলা এবং মহান আল্লাহ্‌ তার আরশে সিংহাসনের উপরে ছিলেন। মোহাম্মাদ (সঃ) এবং আমি একটা জায়গার মধ্যে ছিলাম ও আমি গভীর চিন্তিত ছিলাম এবং মোহাম্মাদ (সঃ) আমাকে চিন্তার কারণ জিজ্ঞাসা করেন। তারপর আমি মোহাম্মাদ (সঃ) কে বললাম যে- এই কাজ অনেক কঠিন, এখন পর্যন্ত খুবই অল্প সংখ্যক লোক আমাকে এবং আমার স্বপ্নকে বিশ্বাস করেছে

(পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে মোহাম্মাদ (সঃ) এর সাক্ষ্য প্রদান)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরের স্বপ্নে মোহাম্মাদ কাসীম দেখেন যে, পাকিস্তান এবং তার সেনাবাহিনী অনেক অসুবিধার মধ্যে পরে যায় এবং সেনাপ্রধান অনেক চেষ্টা করেছিলেন পাকিস্তান ও তার সেনাবাহিনীকে এই অসুবিধা থেকে বের করে আনার জন্য। যেন পাকিস্তানে সুখ এবং শান্তি বিরাজ করে। যাহোক, এই প্রচেষ্টা কার্যকর হচ্ছে না এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী চলছে না। পাকিস্তানের সম্পদ এবং তার সেনাবাহিনী কমে যাচ্ছে। এই কারণে সেনাপ্রধান মুশকিলে পরে যান। এসব দেখে আমি চিন্তিত হয়ে পরি। তারপর আল্লাহ্‌ তার আরশে আসেন এবং বলেন কাসীম, পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে আমার এই আদেশ প্রদান কর যে, পাকিস্তান এবং তার সেনাবাহিনী অবশ্যই এই অবস্থায় থাকবে, যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা তোমার স্বপ্নের প্রতি সাবধানী মনোযোগ দেয় এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা তোমার স্বপ্নগুলোকে বিশ্বাস করে। কাসীম আমিই শ্রেষ্ঠ পরিকল্পক এবং আমি অবশ্যই তোমার সাফল্যের জন্য একটি পরিকল্পনা করব। আল্লাহ্‌ আমাকে এই স্বপ্নে আরো দেখিয়েছেন যে, যখন সেনাপ্রধান আমার স্বপ্ন সম্পর্কে জানবে এবং এটা শুনবে, মোহাম্মাদ (সঃ) তাকে সাক্ষী দিবেন

(আল্লাহ্‌ কেন পাকিস্তান সৃষ্টি করলেন?)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। এই স্বপ্নে আমি ১৪০০ বছরের পুরাতন গোপন প্রচার কতে যাচ্ছি যে, কেন পাকিস্তান সৃষ্টি হল ? ২০০৬ সালে আমি আল্লাহ্‌কে জিজ্ঞাসা করি যে, ও আল্লাহ্‌, কেন তুমি পাকিস্তান সৃষ্টি করলা ? প্রত্যেক অধার্মিকতা পাকিস্তানে বিদ্যমান আছে, সেখানে কোন শান্তি নাই, উন্নতি নাই, সেখানে সর্বত্র আছে অবিচার এবং অত্যাচার। তখন আল্লাহ্‌ আমাকে বললেন যে- কাসীম, ১৪০০ বছর আগে এই পৃথিবীতে যখন মোহাম্মাদ (সঃ) উপস্থিত ছিলেন, তখন তিনি প্রায়ই আমার কাছে দোয়া করতেন যে, ও আল্লাহ্‌, কেয়ামতের কাছাকাছি এমন একটি দেশ সৃষ্টি কর যাহার নাম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। এবং যখন আমার ইসলাম সমগ্র বিশ্বে দুর্বল হয়ে পরবে, তখন তা আবার এই দেশ থেকে সমগ্র বিশ্বে জাগরণ হবে। এবং কাসীম, আমি মোহাম্মাদ (সঃ) এর এই মিনতি গৃহীত করেছি এবং তারপর আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি পাকিস্তান সৃষ্টি করার। এবং কাসীম, আমি পাকিস্তানকে সমর্থন করব এবং আমি পাকিস্তানকে রক্ষা করব। দয়াকরে এই স্বপ্নগুলো অন্যদের সাথে শেয়ার করুন এবং আমার স্বপ্ন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য, দয়াকরে আমাদের ইউটিউব লিংক গুলিতে দেখুন। জাযাকাল্

(দাজ্জাল এর আগমন এবং চূড়ান্ত ঈমানী পরীক্ষা)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। আমি দাজ্জালকে আমার স্বপ্নে অনেক বার দেখেছি। দাজ্জালের উচ্চতা ৬ ফুট ১ বা ২ ইঞ্চি। সামান্য কোঁকড়ানো চুল, সামান্য কালো রঙের চামড়া। দাজ্জালের মুখ ছিল নিষ্ঠুর এবং যখন সে হাঁটে তখন মনে হয় যে, তার সামনে কেউ দাড়াতে পারবে না। আমার কাছে তাকে একটি সাধারণ মানুষই মনে হয়। কিন্তু তার আছে অনেক জাদুবিদ্যার শক্তি। এক স্বপ্নে শয়তান তাকে ডাকে, তার ধনী সেনাপতি হিসেবে। যখন আল্লাহ্‌ সমগ্র পৃথিবীকে তার নূর দিয়ে পূর্ণ করে দিলেন তার করুণা দ্বারা। তারপর এটা কিছু সময়ের জন্য শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে ছিল এবং কয়েক বছর পর হঠাৎ দাজ্জাল আবির্ভূত হয়। যখন দাজ্জাল হাজির হয় তখন লোকজন চিন্তিত হয়ে পরে। দাজ্জাল নিজেকে প্রভু দাবি করে এবং তার ক্ষমতাও তার এই দাবিকে সমর্থন করে। দাজ্জাল চেষ্টা করে লোকজনকে অনন্ত যৌবন এবং জীবনের প্রলোভন দেখিয়ে এবং দুর্বল ঈমানের লোকজন খুব দ্রুত তাকে অনুসরণ করা শুরু করে। আমি দাজ্জালকে থামাতে গিয়েছিলাম এবং সে বলল যে- কাসীম, আমার সাথে যোগদান কর। আমি অবশ্যই তোমাকে অনন্ত যৌবন এবং জীবন দিব। তাই আমি দাজ্জালকে জিজ্ঞাসা করি যে, এইসব দিয়ে কী হবে

(ধূলার ঝড়ে ঢেকে যাবে মধ্যপ্রাচ্য, হাজার হাজার মোসলমানের মৃত্যু)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারীর স্বপ্নে আমি দেখি যে- ইসরায়েল, ফিলিস্তিন এলাকায় একটি বিশাল বাদামী রঙের বিল্ডিং নির্মাণ শুরু করে। যার কারণে ফিলিস্তিনের মোসলমানরা রেগে যায়, বাকি আরব দেশগুলোও রেগে যায়। কেন ইসরায়েল এইখানে এই বিল্ডিং নির্মাণ করছে ? এটা মোসলমানদের দেশ। বিশ্বের অন্যান্য মোসলমানেরাও এটার বিরুদ্ধে কথা বলছে এবং তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করেছে। কিন্তু ইসরায়েল তা বন্ধ করে নাই। এবং মোসলমানরা প্রতিবাদ ছাড়া অন্য কিছুই করতে পারে নাই। যখন আমি এই সব দেখি তখন বলি, এই বিল্ডিংটা কী ? যার কারণে মোসলমানরা এত বিক্ষোভ করছে। আমি ঐ বিল্ডিংটি দেখার জন্য একটি প্লেনের মত উড়ন্ত যন্ত্রে বসি। আমি যখন তার নিকটে আসি তখন দেখি, মোসলমানরা প্রতিবাদ করছে এবং ইসরায়েল বিল্ডিং বানানো প্রায় সম্পন্ন করে ফেলেছে। যখন বিল্ডিং এর ভিতরে লাইট জ্বালানো হয়, তখন মোসলমানরা আরো বেশি প্রতিবাদ করে। কিন্তু হঠাৎ বিল্ডিং এর ভিত্তির মধ্যে বিশাল বিস্ফোরণ হয় এবং তার প্রভাব এত বেশি যে, সমস্ত বিল্ডিং রাতারাতি পরিবর্তন হয়ে যায়। এবং বিস্ফোরণের কারণে একটি আতঙ্কজনক ধ

(ইসলামের ৩টি প্রধান দুর্গ)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। আমার অনেক স্বপ্নের মধ্যে আমি ইসলামকে ৩টি খুব শক্তিশালী বিল্ডিং এর মত দেখেছি। এইগুলো দেখতে দুর্গের মত মনে হচ্ছিল। এই দুর্গগুলো ইসলামকে রক্ষা করছে। আল্লাহ্‌ আমাকে আমার স্বপ্নের মাধ্যমে এই ৩টা দুর্গ সম্পর্কে বলেছেন। আমার সত্যস্বপ্ন মতে, ১ম দুর্গ তুর্কী, ২য় দুর্গ সৌদিআরব ও ৩য় দুর্গ পাকিস্তান। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরের স্বপ্নে আমি দেখি যে, মোহাম্মাদ (সঃ) আমাকে বলেন, ইসলামের শেষ দুর্গ হল পাকিস্তান। এটা স্পষ্ট যে, ৩য় ও শেষটা হল পাকিস্তান। ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বরের স্বপ্নে আমি দেখি যে, আল্লাহ্‌ আমাকে দেখালেন ইসলামের ৩টা প্রধান দুর্গ আছে। আমি দেখলাম ৩টি দুর্গের ২টিকে দুষ্ট ইল্লুমিনাতি বাহিনী ধ্বংস করে ফেলেছে। তারা দেখল মোসলমানরা প্রতিরোধের সম্মুখীন না। মোসলমানরা উদ্বিগ্ন ছিল যখন দেখল যে, ১ম দুর্গ ধ্বংস হয়ে গেল কিন্তু তারা বাঁচাতে ব্যার্থ হল। এরপর মোসলমানরা প্রচণ্ডভাবে কেঁপে উঠল, যখন ২য় দুর্গটি দুষ্ট বাহিনী দ্বারা ধ্বংস হয়ে গেল, তারা বলল এতে ইসলামের বিধ্বংসী ক্ষতি হল। তারপর তারা ইসলামের ৩য় ও চূড়ান্ত দুর্গ পাকিস্তানের দিকে অগ্রসর হল। আ

(৩ ভাই = [প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প + প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী + প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু])

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারীর স্বপ্নে আমি দেখি যে, আমি হোয়াইট হাউসের মধ্যে আছি। আমি হোয়াইট হাউসটাকে দেখতে থাকি ও দেখি যে, এটা অনেক ভালভাবে তৈরি করা হয়েছে। এবং তারপর আমি একটি হলে যাই ও সেখানে একটি দরজা ছিল। আমি ঐ দরজাটা অতিক্রম করি ও সেখানে ২ জন লোক কথা বলতেছিল। এক লোক অন্য জনের কাছে ভিক্ষা চাইল, তাকে যেন তার ছোট ভাই করা হয়। এবং বলছিল যে, আমি আপনার প্রতিটি আদেশ মেনে চলব, এবং আপনি যা ই বলেন না কেন আমি সবই করব। এবং এই যে দেখুন, আমি একই রকমের ধ্বংস কাশ্মীরে ছড়িয়ে দিচ্ছি, যেমন ইসরায়েল ফিলিস্তিনে ছড়িয়ে দিচ্ছে আপনাকে খুশি করার জন্য। এবং এটি শুনে অন্য ব্যক্তিটি খুবই খুশি হয়ে উঠল এবং বলল যে, আজ থেকে আপনি আমার ছোট ভাই, এবং আমরা এখন থেকে এক সাথে এই কাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে থাকব। এবং ঐ ব্যক্তিটি খুবই খুশি হয়ে বলল, আমি আমার বড় ভাইকে অভিযোগ করার আর প্রয়োজন হবে না। এই দেখে আমি অবাক হয়ে গেলাম। এই লোকগুলো কারা, যারা ভাই হয়ে গেছে ? এবং তারপর বড় ভাই রুম থেকে বেরিয়ে এল এবং অন্যদিকে গেল। এবং আমি রুমে প্রবেশ করি ও দেখি যে, এটা ছিল ভারতের

(প্রেসিডেন্ট এরদোগানের অটোমান সাম্রাজ্য)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। ২০১৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারীর স্বপ্নে আমি দেখি যে, তুর্কীর প্রেসিডেন্ট এরদোগান খুব বড় একটি জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। এবং তিনি তুর্কীর লোকজনকে বলছিলেন যে, আমরা আবার অটোমান সাম্রাজ্য তৈরি করব এবং এইসব ক্ষমতা যা আমি অর্জন করেছি, এসব এটার একটি অংশ। এবং এইসব ক্ষমতা পাওয়ার পর আমরা মুসলমানদের হারানো অবস্থান ফিরে পাব। জনসভার ভাষণ শেষে, এরদোগান আবার তার আসনে বসলেন এবং তিনি অত্যন্ত গর্ভের সাথে হাসি দিলেন। তারপর আমি দেখি যে, খারাপ বাহিনীর বড় কিছু ব্যক্তিরা এইসব দেখে রাগান্বিত হন। তারা বলেন যে, এই লোকটা বিপদজনক, এইসব ক্ষমতা পাওয়ার পর সে যেকোনো কিছু করতে পারবে। এবং তার পরিকল্পনাও বিপদজনক এবং সে যদি অটোমান সাম্রাজ্য পেয়ে যায় তবে এটা আরো বেশি বিপদজনক হবে। অন্য ব্যক্তিটি বলেন যে, তাকে যে কোন মূল্যে থামাতে হবে। তিনি ইতিমধ্যে তার মিশন শুরু করেছেন এবং তিনি সিরিয়াও অতিক্রম করেছেন। অন্য ব্যক্তিটি বললেন যে, তিনি মুসলমানদের একটি খুব শক্তিশালী নেতা হয়ে যাবেন। যাই হোক না কেন, এই ক্ষমতা পাওয়া থেকে তাকে আমাদের থামাতেই হবে। অন্যথায় সমস্যা আমাদের জন্যও ত

(আল্লাহ্ এবং মোহাম্মাদ (সঃ) মোহাম্মাদ কাসীমের স্বপ্নে)

আস্‘সালামু আলাইকুম। আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম। আমি পাকিস্তানে থাকি। আমার ঈমান হল যে- আল্লাহ্‌ ছাড়া কোন উপাস্য নেই এবং মোহাম্মাদ (সঃ) আল্লাহ্‌র শেষ নবী ও রাসূল। এবং আমি মোহাম্মাদ (সঃ) এর উম্মত। আমি গর্বিত যে, আমি মোহাম্মাদ (সঃ) এর উম্মত। আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ (সঃ) আমাকে বলেছেন, আমার স্বপ্নগুলো অন্যদের সাথে বলতে এবং এই সবই আমি করছি। আমার বয়স তখন ১২, ১৩ বছর ছিল, যখন প্রথম বারের মত আল্লাহ্‌ ও মোহাম্মাদ (সঃ) উভয়ে আমার স্বপ্নের মধ্যে আসেন। তারপর ১৯৯৩ সালে যখন আমার বয়স ১৭ বছর ছিল, তখন থেকে আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ (সঃ) নিয়মিত ও অবিরত ভাবে আমার স্বপ্নের মধ্যে আসতে শুরু করেন। এবং এখনো আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ (সঃ) আমার স্বপ্নের মধ্যে আসেন। আমি গত ২৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে এইসব স্বপ্ন দেখতেছি। এতদূর আল্লাহ্‌ আমার স্বপ্নে আসেন ৫০০ বারেরও বেশি বার এবং মোহাম্মাদ (সঃ) আমার স্বপ্নে ৩০০ বারেরও বেশি বার আসেন। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর বা অক্টোবর মাসের একটি স্বপ্নে আমি দেখি আল্লাহ্‌ বলেছেন- কাসীম, যতক্ষণ পর্যন্ত মুসলমানরা বিশ্বাস করবে না যে, তোমার স্বপ্নগুলো সম্পূর্ণ সত্য এবং সব কিছু সঠিক ভাবে ঘটতে যাচ্ছে, যেভাবে